কোরিয়ান স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ//
কোরিয়ান বর্ণমালা কে হানগুল/হাংগুল বলা হয়।
কোরিয়ান বর্ণমালা মোট 40 টি।
১. স্বরবর্ণ ২১ টি।
২. ব্যঞ্জনবর্ণ ১৯ টি।
স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ কে আবার ২ ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
স্বরবর্ণ ২ প্রকার:
১. মৌলিক স্বরবর্ণ।
2. যৌগিক/যুক্ত স্বরবর্ণ।
১. মৌলিক স্বরবর্ণ ১০ টি।
ㅏ = আ ।
ㅑ = ইআ ।
ㅓ = অ ।
ㅕ = ইঅ ।
ㅗ = ও ।
ㅛ = ইও ।
ㅜ = উ ।
ㅠ = ইউ ।
ㅡ = ঊ ।
ㅣ = ই ।
যৌগিক/যুক্ত স্বরবর্ণ ১১ টি।
ㅐ = য়্যা ।
ㅒ = ইয়্যা ।
ㅔ = এ ।
ㅖ = ইয়ে ।
ㅗㅏ = ওয়্যা ।
ㅗㅐ = ওয়ে ।
ㅗㅣ = ওই/ওয়ে ।
ㅜㅓ = উঅ ।
ㅜㅔ = উয়ে ।
ㅜㅣ = উই ।
ㅡㅣ = ঊই ।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: কোরিয়ান স্বরবর্ণ কখনো একা আসে না ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে আসে যদি কখনো একা আসার দরকার হয় তাহলে ইয়ং ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে আসে।
যেমন: ㅇㅏ
ব্যঞ্জনবর্ণ ২ প্রকার:
১. মৌলিক ব্যঞ্জনবর্ণ।
2. যৌগিক/যুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ।
মৌলিক ব্যঞ্জনবর্ণ 14 টি।
স্বাভাবিকভাবে কোরিয়ান ব্যঞ্জনবর্ণের তিন রকম উচ্চারন হয়ে থাকে।
শব্দের শুরুতে আসলে একরকম।
শব্দের প্রথম বর্ণের পরে আসলে একরকম।
কোন বর্ণের নিচে আসলে একরকম।
ㄱ = গিয়ক ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে খ উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলে গ উচ্চারিত হয়।
যদি কোন বর্ণের নিচে আসে তাহলে ক উচ্চারিত হয়।
ㄴ = নিয়ন ।
এই বর্ণটি শব্দের যেখানেই আসুক না কেন ন উচ্চারিত হবে।
ㄷ = দিগত ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে থ উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলে দ উচ্চারিত হয়।
যদি কোন বর্ণের নিচে আসে তাহলে ত উচ্চারিত হয়।
ㄹ = রিউল ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে র উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলেও র উচ্চারিত হয়।
যদি কোন বর্ণের নিচে আসে তাহলে ল উচ্চারিত হয়।
ㅁ = মিউম ।
এই বর্ণটি শব্দের যেখানেই আসুক না কেন ম উচ্চারিত হবে।
ㅂ = বিউপ ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে ফ উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলেও ব উচ্চারিত হয়।
যদি কোন বর্ণের নিচে আসে তাহলে প উচ্চারিত হয়।
ㅅ = সিউত ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে স উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলেও স উচ্চারিত হয়।
যদি কোন বর্ণের নিচে আসে তাহলে ত উচ্চারিত হয়।
ㅇ = ইয়ং ।
যদি এই বর্ণটি কোন বর্ণের উপরে আসে তাহলে এর কোন মূল্য নেই,
আর যদি কোন বর্ণের নিচে আসে তাহলে অং উচ্চারিত হবে।
ㅈ = জিউত ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে জ উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলেও জ উচ্চারিত হয়।
যদি কোন বর্ণের নিচে আসে তাহলে ত উচ্চারিত হয়।
ㅊ = ছিউত ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে ছ উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলেও ছ উচ্চারিত হয়।
যদি কোন বর্ণের নিচে আসে তাহলে ত উচ্চারিত হয়।
ㅋ = খিউক ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে খ উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলেও খ উচ্চারিত হয়।
যদি কোন বর্ণের নিচে আসে তাহলে ক উচ্চারিত হয়।
ㄷ = থিউত ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে থ উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলেও থ উচ্চারিত হয়।
যদি কোন বর্ণের নিচে আসে তাহলে ত উচ্চারিত হয়।
ㅍ = ফিউপ ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে ফ উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলেও ফ উচ্চারিত হয়।
যদি কোন বর্ণের নিচে আসে তাহলে প উচ্চারিত হয়।
ㅎ = হিউত ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে হ উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলেও হ উচ্চারিত হয়।
যদি কোন বর্ণের নিচে আসে তাহলে ত উচ্চারিত হয়।
যৌগিক/যুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ ৫ টি।
ㄲ = সাংগিয়ক ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে অথবা নিচে আসে তাহলে ক উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলে ক্ক উচ্চারিত হয়।
ㄸ = সাংদিগুত ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে ত উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলে ত্ত উচ্চারিত হয়।
ㅃ = সাংবিউপ ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে প উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলে প্প উচ্চারিত হয়।
এই বর্ণটি কখনো নিচে বসে না।
ㅆ = সাংসিউত ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে চ উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলে স্স উচ্চারিত হয়।
যদি কোন বর্ণের নিচে আসে তাহলে ত উচ্চারিত হয়।
ㅉ = সাংজিউত ।
যদি এই বর্ণটি কোন শব্দের শুরুতে আসে তাহলে চ উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষরের পরে আসে তাহলে চ্চ উচ্চারিত হয়।
এই বর্ণটি কখনো নিচে বসে না
আপনার মূল্যবান মতামত আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ , আমাদের কোন ভুল আপনার নজরে পড়লে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন।
ধন্যবাদ।
0 Comments